সর্বশেষ

সোমবার, ৭ নভেম্বর, ২০২২

দিব রক্ত বাঁচবে প্রাণ, সেচ্ছায় করিব রক্ত দান"

ঋদ্ধিময় নিউজ ডেক্স

দিব রক্ত বাঁচবে প্রাণ, সেচ্ছায় করিব রক্ত দান"


‌এই স্লোগানকে সামনে রেখে বুদ্ধ ও শ্রাবক প্রসংশিত দানরাজা, দানশ্রেষ্ঠ বস্ত্রাধিরাজ শুভ দানোত্তম কঠিন চীবর দানোৎসব ও জাতীয় বৌদ্ধ মহাসম্মেলন ২০২২ইং উপলক্ষে গত ০৫/১১/২০২২ইংরেজী( শনিবার)দক্ষিণ মরিচ্যা বেণুবন বৌদ্ধ বিহার ও ০৬/১১/২০২২ ( রবিবার) ঐতিহাসিক উখিয়া কেন্দ্রীয় আনন্দ ভবন বৌদ্ধ বিহার, উখিয়া, কক্সবাজার প্রাঙ্গণে কক্সবাজার জেলার অন্যতম মানবিক সংগঠন, আমরা কক্সবাজার বৌদ্ধ তরুণ-তরুণী নামক  কক্সবাজার জেলা সংগঠনের আয়োজনে এবং উখিয়া উপজেলার অন্যতম মানবিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন উখিয়া ব্লাড ডোনেশন ইউনিট এর সার্বিক সহযোগিতায়, অনুষ্ঠানে আগত অতিথিবৃন্দ ও স্থানীয় জনসাধারণের মধ্যে বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ও রক্তদানের উৎসাহ সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ৮ শতাধিক রক্তের গ্রুপ নির্ণয় করেন। এতে উপস্থিত ছিলেন  আমরা কক্সবাজার বৌদ্ধ তরুণ-তরূণী, কক্সবাজার জেলা সংগঠনের দাতা সদস্য রনজিত বড়ুয়া, সভাপতি ভিক্ষু তিষ্যানন্দ, সমাজ কল্যাণ সম্পাদক বাবু পাপন বড়ুয়া, সহ-সমাজ কল্যাণ সম্পাদক বাবু নান্টু বড়ুয়া, সুব্রত বড়ুয়া, টিপলু বড়ুয়া,রিকন বড়ুয়া,রুপন বড়ুয়া, প্রিয়াস বড়ুয়া,শিমলা বড়ুয়া,রিকছন বড়ুয়া,আদিত্য বড়ুয়া, সুলাল বড়ুয়া, সাজু বড়ুয়া, হৃদয় বড়ুয়া ও লিলি বড়ুয়া সহ অন্যান্য সদস্যবৃন্দ এবং উখিয়া ব্লাড ডোনেশন ইউনিটের পক্ষে     এডমিন মাহমুদুল হাসান রাশেদ, সহ- এডমিন মিজানুর রহমান,  সহ-এডমিন সিরাজুল হক জিয়া,সহ-এডমিন আব্দুল গনি,সহ-এডমিন নুরুল আবছার, উক্ত ক্যাম্পেইনে আরো উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের অন্যতম টেকনিশিয়ান চম্পা কলি ও সাইফুল ইসলাম মডারেটর পাপন বড়ুয়া, আমির কাশেম,আকতার হোসেন সিকদার,মোহাম্মদ আশেক ইলাহী, হাসান উল্লাহ, ঊর্মি সালমা, আরমান হোসেন,মোঃ ইউনুস , জাহেদুল ইসলাম জাহেদ, মোঃ ইউনুস রুবেল সহ অনেকে।


উক্ত কার্যক্রম শেষে কক্সবাজার বৌদ্ধ তরুণ-তরূণী, কক্সবাজার জেলা সংগঠনের সভাপতি ভিক্ষু  তিষ্যানন্দ উখিয়া ব্লাড ডোনেশন ইউনিট'কে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

মঙ্গলবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২২

বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় কর্মসূচি- ২০২২

বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় কর্মসূচি- ২০২২

"জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে, রক্ত দিবো হেসে হেসে"


দানোত্তম শুভ কঠিন চীবর দানোৎসব উপলক্ষে 

বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় কর্মসূচি- ২০২২

স্থান: ঐতিহাসিক রাং- উ রাংকুট বনাশ্রম বৌদ্ধ বিহার, রামু কক্সবাজার। 

তারিখ:- ২১শে অক্টোবর ২০২২ইং রাজ শুক্রবার, 
সময়:- সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত।



সার্বিক সহযোগিতায়:- 
কক্সবাজার ব্লাড ডোনার'স সোসাইটি 
(একটি সরকারি নিবন্ধিত সেচ্ছাসেবী সংগঠন) 
ব্লাড ব্যাংক,আমরা কক্সবাজার বৌদ্ধ তরুণ-তরুণী সংগঠন।

আয়োজনেঃ- আমরা কক্সবাজার বৌদ্ধ তরুণ-তরুণী সংগঠন, কক্সবাজার, বাংলাদেশ।

শুক্রবার, ২৫ মার্চ, ২০২২

ভদন্ত বিজয়ানন্দ থের ভিক্ষু মহামণ্ডল ধর্মীয় শিক্ষা পরিষদের "ধর্মায়তন পরিদর্শক" নির্বাচিত

ভদন্ত বিজয়ানন্দ থের ভিক্ষু মহামণ্ডল ধর্মীয় শিক্ষা পরিষদের "ধর্মায়তন পরিদর্শক" নির্বাচিত


ঋদ্ধিময় নিউজ ডেস্ক


ভারত বাংলা উপমহাদেশের নন্দিত সংগঠন
সংঘরাজ ভিক্ষু মহামন্ডল ধর্মীয় শিক্ষা পরিষদের ত্রি-বার্ষিক কার্যকরী কমিটিতে,,
তরুন প্রজন্মের সৃজনশীল মেধার আলোকিত সুদেশক,, "ধাম্মামিশন ফাউন্ডেশন" এর সম্মানীত সভাপতি, মানবতাবাদী বৌদ্ধ ভিক্ষু, সংঘরাজ ভিক্ষু মহামণ্ডলের দপ্তর সম্পাদক, ভুজপুর হরিনা অমৃতধাম বিহারের অধ্যক্ষ,ভদন্ত বিজয়ানন্দ থেরো নব নির্বাচিত
"ধর্মায়তন পরিদর্শক" পদে নির্বাচিত হওয়ায় ঋদ্ধিময় নিউজ পরিবারের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।

বৃহস্পতিবার, ২৪ মার্চ, ২০২২

"স্বাধীনতা পদকে ভূষিত হলেন ডা.কনক কান্তি বড়ুয়া

"স্বাধীনতা পদকে ভূষিত হলেন ডা.কনক কান্তি বড়ুয়া

ঋদ্ধিময় নিউজ ডেস্ক-


চিকিৎসা বিজ্ঞানে অনবদ্য অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় সম্মাননা "স্বাধীনতা পদক -২০২২" পেলেন বৌদ্ধ মায়ের কৃতি সন্তান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য ডা. কনক কান্তি বড়ুয়া। আপনার এ অর্জনে আমরা আনন্দিত ও গর্বিত।
পালি উচ্চারণ প্রণালী

পালি উচ্চারণ প্রণালী



পালি ভাষা স্বয়ং ভগবান বুদ্ধের মুখে  ব্যবহৃত ভাষা। তাই এ ভাষা শিক্ষা ও উচ্চারণে অন্তরে গভীর শ্রদ্ধাভাব জাগ্রত রাখা একান্ত কর্তব্য।কারো নাম বিকৃত ভাবে উচ্চারণ যেমন দোষনীয় অপরাধ, অনুরূপভাবে পালি ভাষায় শিক্ষা ও উচ্চারণ অশুদ্ধ হওয়া অত্যন্ত গর্হিত এবং পাপের মধ্যেই গণ্য হয়। অধিকন্ত অশুদ্ধ উচ্চারণের কারণে শুদ্ধ পরিত্রাণাদিসহ ভিক্ষুদের বিনয় কর্মবাক্যের বিশুদ্ধিতা নষ্ট হয়, এদের গুণধর্মও নষ্ট হয়। তাই অতি সাবধানে অত্যন্ত নিখুঁত ও বিশুদ্ধভাবেই পালি ভাষার শিক্ষা ও উচ্চারণ প্রণালী শিক্ষা করা একান্ত কর্তব্য। 
Phonetics তথা ধ্বনিতাত্ত্বিক গবেষণায় দেখা গেছে সংস্কৃত বর্ণমালার স্বর ব্যঞ্জন সমূহের বিভাজন ও উচ্চারণ প্রণালী অবৈজ্ঞানিক। বর্তমান বাংলা ভাষার জননী পালি ভাষা হলেও পরবর্তীকালে তাহা সংস্কৃত ভাষা প্রভাবিত শিক্ষার কারণে ধ্বনিতাত্ত্বিক বিধান লঙ্ঘিত উচ্চারণের শিকার হয়ে পড়েছে। বাংলা ভাষাভাষি কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান পালি পন্ডিতগণ এ-ই বিদ্রান্তির শিকার হয়েই পালি ভাষাকে  সংস্কৃত নিয়মে ভুল উচ্চারণ শিক্ষা দিয়ে  থাকেন। এটা মম্তবড় অন্যায় ও পাপ।যেমন ধরুন, বাংলা স্বরবর্ণমালা শিক্ষায় যদি এভাবে উচ্চারণ করা হয়-স্বরে অ,স্বরে আ; এজাতীয় উচ্চারণ ধ্বনিতাত্ত্বিক নিয়মে একান্তই ভুল। এদের প্রকৃত উচ্চারণ হবে - হ্রস্ব আ,দীর্ঘ আ।যেমন বলা হয়ে হ্রস্ব-ই,দীর্ঘ -ই, হ্রস্ব - উ,  দীর্ঘ -উ। এটাই ধ্বনিতাত্ত্বিক নিয়ম এবং শুদ্ধ উচ্চারণ। পালি বর্ণমালা সমূহ এই নিয়ম মেনে চলার কারণেই এদের স্বরবর্ণের সর্মমোট সংখ্যা দাঁড়িয়েছে মাত্র ৮টি ;যথা-- হ্রস্ব- আ,দীর্ঘ -আ, হ্রস্ব -ই, দীর্ঘ -ই,  হ্রস্ব- উ, দীর্ঘ -উ ,  এ, ও ইত্যাদি। বাংলা স্বরবর্ণের - ঔ (অ+উ), ঐ (অ+ই),  এ-ই দ্বিস্বরদ্বয় এবং ঋ (র+ই) এই স্বরব্যঞ্জন  বর্ণটি বাংলা ভাষার অপ্রচলিত ৯ (রী) বর্ণটি পালিতে ধ্বনিতাত্ত্বিক নিয়মে অপ্রয়োজনীয় বিধান বাদ পড়েছে। বাংলা বর্ণমালায় এ সকল বর্ণের অন্তর্ভূক্তি  একান্তই অবৈজ্ঞানিক এবং প্রভাবিত।আমরা জানি যে,ব্যঞ্জনবর্ণসমূহ স্বরবর্ণের সাহায্য নিয়েই উচ্চারিত হয়। আরও সেই স্বরবর্ণটি হচ্ছে - স্বরবর্ণমালার প্রথম বর্ণ হ্র-আ। বাংলা বর্ণমালা সংস্কৃত বর্ণমালার চেহারায় লিখিত হাওয়ার কারণেই বাংলা লিখিত ব্যঞ্জনবর্ণসমূহ উক্ত স্বরবর্ণটি লুপ্ত অবস্থায় চলে গেছে। যেমন ক,গ,চ ইত্যাদি। অথচ উচ্চারণকালে আমরা বলে থাকি- ক+অ =ক, গ+অ=গ। ইংরেজি বর্ণমালায় কিন্তু এমন বিদ্রান্তি নেই। যেমন --Ka, Ga, Ca- ইত্যাদি। নিম্নে বর্ণিত ধ্বনিতাত্ত্বিক এবং বৈজ্ঞানিক নিয়মে পালি বর্ণমালার বিশুদ্ধ উচ্চারণ ও বানান পদ্ধতি তাই অত্যন্ত বিশুদ্ধ নির্ভুল বলেই প্রমাণিত।আর একারণেই পালি স্বরবর্ণ ও ব্যঞ্জনবর্ণ উচ্চারিত হতে হবে নিম্নোক্ত প্রণালীতে--একইভাবে বাংলা ব্যঞ্জনবর্ণমালায় বর্গীয় - ব ba ওষ্ঠজ বর্গীয় ব,- bh - ভ, v দন্ত ওষ্ঠজ অবর্গীয় ব - এই বর্ণ সমূহ পৃথকভাবে লিখা যায়।

শুক্রবার, ৪ মার্চ, ২০২২

চট্টগ্রাম WASA বোর্ড সদস্য নিয়োগপ্রাপ্ত হলেন  সিদ্ধার্থ বড়ুয়া এফসিএ। ঋদ্ধিময় নিউজ।

চট্টগ্রাম WASA বোর্ড সদস্য নিয়োগপ্রাপ্ত হলেন সিদ্ধার্থ বড়ুয়া এফসিএ। ঋদ্ধিময় নিউজ।

ঋদ্ধিময় নিউজ ডেস্ক:             


                                

দি ইনস্টিটিউট অফ চার্টার্ড একাউন্ট্যান্ট অব বাংলাদেশ (আইসিএবি) এর ভাইস প্রেসিডেন্ট, বাংলাদেশ বুড্ডিস্ট ফাউন্ডেশনের সভাপতি,সমাজ সদ্ধর্ম হিতৈষী, বৌদ্ধ সমাজের মেধাবী,ধীমান,সুজাত সন্তান,পরিশীলিত,রুচিশীল,মার্জিত, আলোকিতজন বাবু সিদ্ধার্থ বড়ুয়া এফসিএ মহোদয় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক,চট্টগ্রাম ওয়াসা বোর্ড পরিচালনা পরিষদের সদস্য পদে নিয়োগ প্রাপ্ত হওয়ায় তাঁকে জানাই পুষ্পিত শুভেচ্ছা ও প্রাণঢালা অভিনন্দন। তাঁর এই গৌরবময় নন্দিত অর্জনে আমারও গৌরববোধ করছি। বাবু সিদ্ধার্থ বড়ুয়া এফসিএ মহোদয়ের আগামী দিনগুলি সৌরভে-গৌরবে আরো সমুজ্জ্বল হউক এই শুভ কামনা রইলো। 

রবিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০২২

নাগরিক সংবর্ধনায় একুশে পদক-২০২২ ভূষিত  ডঃ জ্ঞানশ্রী মহাথেরোর অন্তিম ঘোষণা।

নাগরিক সংবর্ধনায় একুশে পদক-২০২২ ভূষিত ডঃ জ্ঞানশ্রী মহাথেরোর অন্তিম ঘোষণা।

ঋদ্ধিময় নিউজ ডেক্স-


আমি সমাজের কল্যাণে জীবন উৎসর্গ করেছি। সমাজের কল্যাণে ৩কোটি টাকার ট্রাস্ট করে যাচ্ছি। একুশে পদকে পাওয়া ৪ লক্ষ টাকাও আমি ট্রাস্টে দান করলাম। আমি মরার পর বেশী টাকা খরচ করবেন না। অল্প খরচে ৫/৬ দিনের মধ্যে অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন করবেন।